চাচাতো বোন যখন বউ রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প

 

আজকে গল্প টি হচ্ছে চাচাতো বোন যখন বউ রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প পুরোটা পড়তে থাকুন আর কেমন হয়েছে জানাবেন । প্রতিদিন দুষ্টু মিষ্টি ভালোবাসার গল্প গুলি পেতে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ফলো করুন আর সঙ্গে থাকুন।

শিটট ওই পাগলি তুই এটা কি করলি ? তোর কি কমন সেন্স নাই? দেখে কাজ করবি তো তুই?
তাতে আমার কি দোষ বল তুমি যে আমার পিছে এসে দাঁড়িয়ে আছো বলবে তো তাহলে তো আমি আর পানি দিয়ে ভেজাতাম  না আমি তোমাকে?
সব সময় সব কথার উত্তর তোকে দিতে হবে না তাই না ?দ্রুত রুমে আয় শার্ট ধূয়ে দিবি ।

 চাচাতো বোন যখন বউ রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প
চাচাতো বোন যখন বউ রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প,খালাতো বোন যখন বউ রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প,মামাতো বোন যখন বউ রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প,ভালোবাসার গল্প,ভালোবাসার কবিতা,রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প,জীবনের গল্প,প্রেমের গল্প,ভালবাসার গল্প,রোমান্টিক গল্প,রোমান্টিক প্রেমের গল্প,
চাচাতো বোন যখন বউ রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প


আমার বয়ে গেছে তোমার জমাটা ধূয়ে দিয়ে দিতে ।
তুই ধূবি না তোর ঘাড় ধূবে । দ্রুত আয় নয়তো তুই বুঝবি  একদম আমার শার্ট টা খারাপ করে দিয়েছে আমার শার্টে যদি দাগ থাকে তো তোর একদিন কি আমার  । যতদিন লাগে ওই আমার রুমে আসতে বলছি ওদিকে কোথায় যাচ্ছিস তুই?
তুমি তো বললে আমি না ধুলে আমার আর যারা আছে তারা ধূয়ে দিবে ‌।  তাই তো মা, চাচিমাকে ডাকতে যাচ্ছি ।
তবে রে..... বলে ধরতে গেলাম সে ছুটে পালিয়ে গেল। এবার বলি আমার নাম শুভ। কিছুদিন হলো একটা আমি বিজনেস এ জয়েন করেছি আর যার সাথে এই সময় কথা বলছিলাম সে হলো মেঘলা আমার ছোট চাচার মেয়ে । মেডিকেলের ছাত্রী । সে প্রচুর দুষ্টু একটা মেয়ে মাত্র অফিস যাওয়ার জন্য বেরোলাম পারকিং আরিয়া  দিকে এগিয়ে গেলাম গাড়ি নিতে তখন সে পানি মেরে দিল সে নাকি দেখেনি তবে আমি শিওর ও ইচ্ছে করেই করেছে । কারণ কাল আমার জন্য ফ্রেন্ডের কাছে শর্তে হেরে গেছে সেই ছোট্ট তুলল গতকাল কি হয়েছিল তবে এটা জেনে নিন-

 খালাতো বোন যখন বউ রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প

গতকালের দিন সে ফোন করে বলল শুভদা তুমি কোথায় আছো?
এখন কোথায় থাকো পাগলি অফিসেই আছি কেন কি হয়েছে ?
বলছি যাওয়ার সময় আমাকে প্লিজ এই কলেজ থেকে নিয়ে যেও । আসলে আমার স্কুটি টা খারাপ হয়ে গেছে।
আমি বাসায় ফোন করে দিচ্ছি গাড়ি পাঠিয়ে দিবে ! তোকে নিতে আমার আসতে একটু লেট হবে রে!
না না বাসায় তোমাকে ফোন করতে হবে না তোমার লেট হলে আমার কোন সমস্যা হবে না আসলে আমার সব বন্ধুরা পাশে রেস্টুরেন্টে আছে আমিও সেখানে যাচ্ছি তুমি এসে ওখান থেকে আমাকে পিক আপ করে নিও প্লিজ।
ফোনটা কেটে দিয়ে লাফিয়ে উঠি ইয়েসসসস । শুভদা আমাকে নিতে আসছে, আমার বান্ধবীদের বিশ্বাস হয় না শুভ দা আমাকে ভালবাসে । আর সেটারই ছোট একটা পরীক্ষা দিতে যাব । কারণ শুভ দা এই আসলে আমি শর্তে জিতে যাব আর ফেন্ড্ররা ট্রিট দিবে।  ইয়াহু

তারপর অফিসের কাজ ফেলে বেরিয়ে এলো শুভ মেয়েকে নিয়ে যেতে হবে দেখে একটু দ্রুত বেরালাম।  আস্তে না আসতে  ফোন এল অফিসে আর্জেন্ট যেতে হবে কিছু একটা ছোটখাটো ইস্যু আছে  । আবার আমি অফিসে ফিরে এসে ড্রাইভারকে দিয়ে গাড়ি নিয়ে পাঠালাম মেঘলাকে নিতে ।
ওই যে শুভর গাড়ি এস জিতে গেছি গেছি এবার তোরা কি দিবি বলতে আমার সামনের পচা আমার ফ্রেন্ডের মুখটা ছোট হয়ে গেল কিন্তু কাল থেকে ড্রাইভার আঙ্কেল বের হয়ে দিদিমণি বলে ডাক দিল কাছে গিয়ে দেখি শুভদা আসেনি ফিরে আসলাম । রাগে বাসায় ফিরে আসলাম । এই শুভ ? এই শুভুর বাচ্চা বেরো বলছি? কোথায় কোন কাজে গিয়েছিলি নি আমায় আনতে যেতে পারিস নি?

মামাতো বোন যখন বউ রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প

আমি অফিসের কাজ ছেড়ে বাসার ভিতরে ঢুকবো তখনই মেইন দরজার কাছে দাঁড়িয়ে গেলাম দেখি মেঘলার কন্ঠে সে ভীষণ রেগে আছে। মা ও চাচি মা তাকে বলল আমি এখনও ফেরেনি বাসায় মেগা রাগে গজগজ করতে করতে চলে যেতে আমি বাসায় ঢুকে এখন বর্তমানে সেই রাগটার শোধ তুললো  আমাকে ভিজিয়ে । তারপর আমি চেঞ্জ করে অফিসে চলে যায় । রাতে .....

শুভকে আসছে দেখে ওর রুমে মেঘলা আছে কিরে অফিসে দিন কেমন কাটলো তোমার?
কেন রে আজ কি কোন বিশেষ কিছু হওয়ার কথা ছিল নাকি প্রতিদিন যখন কাটে আজও তেমনি কেটেছে তা তুই আমার রুমে কি করছিলি এতক্ষণ?
তেমন কিছু না সকালে না বললা শার্টটা ধূয়ে দিতে ? তাই তোমার শার্ট টা ধূয়ে দিলাম । এখন বসে তোমার কাপড় গুলো গুছিয়ে মা আমাকে বলে পাঠালো ।
অহ আচ্ছা ব্যাপারটা ঠিক হজম হচ্ছে না ।  হাতের ব্যাগটা রেখে ঘড়ি খুলতে খুলতে বললাম ।  আচ্ছা শার্ট পরিষ্কার করছিলি ভাল কথা কোথায় রেখেছিস বের কর আমি ফ্রেশ হয়ে পড়বো তাহলে ,

হ্যাঁ কেন নয়। ফ্রেশ হয়ে এসে রেখে যাও আমি বের করে রাখছি বলতে শুভ অসরুমে ঢোকে আর আমি পরিষ্কার করতে যেয়ে ছিঁড়ে ফেলা শার্ট টা সুন্দর করে আর একটু টেনে ছিঁড়ে বেডের উপর সাজিয়ে রেখে রুম থেকে বেরিয়ে আসলাম।
না মেয়েটা মনে হয় ভদ্র হয়ে গেছে এখন আর আমার পিছে পড়ে না বলতে বলতে বেরিয়ে শার্ট এর দিকে তাকাতেই চোখ বড় বড় হয়ে যায় রাগে চিৎকার করে ওঠে মেঘলার বাচ্চা!!
এই রে  শুভর বাচ্চা মনে হয় দেখেছে এবার আসো এখানে আরো চমক আছে তোমার জন্য ওয়েট করতেছে আমাকে শর্তে হারানোর শাস্তি এত কম কি করে দিই ?

 ভালোবাসার গল্প

রাগে শুভ টাওয়াল পড়েই ডাকতে ডাকতে নিচে চলে এলো এই মেঘলার বাচ্চা কোথায় লুকিয়ে ছিস আমার ফেভরেট শার্ট কে ছেড়ে দিলি কোথায় তুই?ও মা দেখো ।
ভাইয়া বকতে বকতে নিচে আসছিলো আমি সিড়িতে তেল ঢেলে দিয়েছি আর পা রাখতেই ধরে চিৎকার করে ওঠে ! হি হি হাহা হাহা হি হি হি হি ...

মা চাচি মা কোথায় আছো তোমরা ? মনে হয় আজ আমার কোমরটা ভেঙ্গে গেল পা একটা আহহহহহ ম্যা ....
ভাইয়া চিৎকারে সবাই হাজির হয়ে আমি হাসি থামিয়ে দিলাম কি অবস্থা শু...ভ...র দাহহ?

এই দেখে সবাই শুভর দিকে এগিয়ে এলো শুভ ভাইয়া যেভাবে চিৎকার করলো ফাস্ট অনেক ব্যাথা পেয়েছে নিশ্চয়ই দূরত্ব আমিও কাছে গেলাম আমাকে দেখতে না দিয়ে সরিয়ে নিল মুহূর্তেই ফুলে গেছে বাবা ও চাচি মা হসপিটালে নিয়ে গেল । রুমে এসে বসে কান্না করে দিলাম আমি তো মাত্র চারটা সিডির উপরে তেল ঢেলেছি এটুকু থেকে পড়ে এত বেশি সিরিয়াস কন্ডিশন হওয়ার তো কথা নয় কিন্তু অসমতা দ্রুত আসতে-যেতে হয়তো উল্টে পড়েছে কি করে দিলাম শাস্তি দিতে যেয়ে নিজেই শাস্তি পেয়ে গেলাম হাই ভগবান আমি কি করলাম।

রাতে হসপিটালে থেকে গেলাম পরের দিন সকালে বাসায় আসছি সবাইকে দেখছি তবে মেঘলাকে দেখছিনা রুমের সাথে পা সোজা করে বসে আছি।
আমাকে ডেকেছিলে মা বলল।
কাছে আয় তুই।
বল কি বলবে বলে মাথা নিচু করে এসে দাঁড়ালো চোখে চল চল করে উঠেছে পানি এখনো গড়িয়ে পড়বে মনে হচ্ছে।  সে শুভর দিকে তাকাতে পারছে না।
মেঘলার ফেস দেখে বুঝতে পারছি এখনো মায়াবী চোখ গুলো থেকে মনে হচ্ছে বৃষ্টি নামবে কালো মেয়েকে আছে যে ফেসটা হাত ধরে পাশে বসালাম এত মন খারাপ করছে কেন আমি তো ঠিকই আছি? কিছু হয়নি তো আমার?
কান্নাটা মেঘলার ভেতর থেকে দেখছে পড়ার মতো বেরিয়ে আসলো সে একেবারে কান্না করে দিল আমার জন্য এরকম হয়েছে তোমার এটাই সে বলল আমি দুষ্টুমি না করলে এমনটা হতো না । ব্যাথা দিয়েছি তোমায়। আমাকে মাফ করে দাও।
এত বড় মেয়ে একটা এটুকুর জন্য কাঁদে পাগলি একটা তোর জন্য আমি খেয়াল না করাই এমন হয়েছে কাঁদিস না প্লিজ তুই?
হুমম ! বলে চোখটা মুছে নিল আমি কি একবার দেখব পা টা তোমার ? ডক্টর কি বলেছে?
হুমম দেখ ডাক্তার বলেছে চোট লাগার জন্য পাতা ফুলে গেছে কিছুদিনের মধ্যেই ঠিক হয়ে যাবে।
তারপর সরি বলে মেঘলা দুকান ধরলো । আমি মুচকি হেসে দিলাম আমি কানটা সরিয়ে পাশে বসিয়ে গল্প জুড়ে দিলাম।

 রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প

একনজরে মেঘলা দিকে তাকিয়ে আছে চোখের পাপড়ি এখনো শুকায়নি কান্নার কারণে লাল কালার হয়ে ফুলে গেছে অনেক সময় থেকে মেয়েটি কান্না করছে এখন কথা বলে যাচ্ছে আর হাসছে দেখতে দারুন লাগছে আসলে গালের টোলটা স্পষ্ট হচ্ছে।
এইভাবে কথা বলতে বলতে আমরা দুজন দুজনার দিকে তাকিয়ে কথা বলতে থাকি আমিও চোখ ঘুরাতে ভুলে গেছি?
চেন্নাই কখন দুজনের মুখ একেবারে কাছে চলে এসেছে দুজনের অজান্তে আস্তে আস্তে মেঘলার আমার মুখে এসে পড়ছে মেঘলা আবেশে চোখ বন্ধ করে নেই আমিও মেয়েদের নিচের ঠোঁট মিশিয়ে দিই দূরে আছে আমি আমি মেঘলাকে ভালোবাসি ও সব সময় আমার সাথে এমন ব্যবহার করে ও আমাকে ভালোবাসে । ওর পড়াশোনা প্রতি ফোকাস সরে যদি না যায় সেজন্য এতদিন দূরে দূরে থেকেছি আজ নিজের অজান্তেই এতটা কাছে চলে এসেছি আমি ভাবতেই পারেনি হুশ হতেই মেঘলাকে আমার থেকে সরিয়ে নিই । 
ইস কি করলাম আমি ? শুভ তার মানে আমাকে ভালোবাসা দিবে লজ্জায় দরিয়া বেরিয়ে আসি?
কি করলাম এটা? মেঘলা কি ভাববে ? আমি কি করে এটা করতে পারলাম?

 
এই পাঁচ দিনে অনেকটা সুস্থ হয়ে গেছে শুভ তবে আমি এই কয়দিনে শুভ সামনে আর যায়নি লজ্জায় অনেকবার দেখেছি বিনা অজুহাতে সামনে যায়নি যখন ঘুমিয়ে পড়েছে তখন চুপি চুপি গিয়ে অনেকবার তাকে দেখে এসেছি ।
আজ অনেকদিন পর আমি অফিসে যাচ্ছি সুস্থ হয়ে গেছি রেডি হয়ে গেলাম দেখি গাড়িতে মেঘলা বসে আছে । আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম তুই গাড়িতে কেন !
আমাকে একটু কলেজে নামিয়ে দিও! আমি না মা বলেছে । স্কুটি টা খারাপ হয়ে গেছে তার জন্য।
ঠিক আছে চলো তাহলে। এখন আমি ড্রাইভ করছি আর বারবার আড়াল চোখে লুকিং গ্লাস দিয়ে মেঘলাকে দেখছি একটু পরপরই মুচকি হাসছে লজ্জায় মাথা নিচু করে আছে দেখে নিজের কাছে খারাপ লাগছে আমার একটা ভুলের জন্য ধুরর ....

জীবনের গল্প

আরে আরে দাঁড়াও শুভদা কোথায় যাচ্ছ এইতো আমার কলেজ চলে এসেছে ।
ওহ সরি খেয়াল করিনি । গাড়ি আবার ব্যাকে নিই নেমে যাওয়ার সময় ডাক দেয় মেঘলা ।
আমি দারিয়ে যাই তুমি কি কিছু বলবে আমাকে।
আসলে ঐদিন টা যা হয়েছে জাস্ট অ্যাক্সিডেন্ট প্লিজ তুই সিরিয়াসলি নিস না ।  সরি !
এই বলে আমি সেখান থেকে চলে গেলাম অফিসে আর অফিসে গিয়ে মনে মনে ভাবতে লাগলাম ও বাড়িতে থাকলে আমার কাজে মন বসবে না আরো পড়াতে মন বসবে না সারাক্ষণ শুধু আমাকে নিয়ে ভাবতে থাকে তাই ওকে হোস্টেলে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে।
এই শুভ এই শুভোর বাচ্চা আমি তোর কোন বারা ভাতে ছাই দিয়েছি আমাকে তাড়ানোর জন্য উঠে পড়ে লেগেছিস।

সবাই ওকে থামানোর চেষ্টা করছে আরো বলে যাচ্ছে কিছুক্ষণ পর আমি সেখানে গেলাম আমি বললাম এভাবে চিৎকার করে সবার কান নষ্ট করছিস কেন?
এই যে মিস্টার আমি যে এখনো তোমাকে মার্ডার করি না এটা তোমার সাত জনমের ভাগ্য? যে মাত্র চিৎকার করেছি ।
কি হয়েছে বলবি তো কি করলাম আমি?
অ্যা অ্যায় তুই আমাকে হস্টেলে পাঠানোর ব্যবস্থা কেন করছিস ? তোর কী ক্ষতি করেছি আমি?
ও তাহলে লেটেস্ট নিউজ টা তুই পেয়ে গেছিস জানিস তো  ভালো হয়েছে সামনে সপ্তাহের সব ঠিক হয়ে যাবে আর তুই কলেজ হোস্টেলে থাকবি ।
এখান থেকে তো কলেজ বেশি দূরে নয় । যাতে আমার কলেজ থেকে পড়াশোনা অসুবিধা না হয়। তার জন্য তো এই নতুন বাড়িটা বানিয়েছে আর তুই আমাকে হোস্টেলে পাঠাবার ব্যবস্থা করছিস । সবাই শুনে রাখ আমি হোস্টেলে যাব না।

আচ্ছা তুই থাকিস তাহলে কাল থেকে আমি বাড়িতে আসবো না  । মা আমার সব জামাকাপড় ব্যাক করে দিও আমি অফিসের গেস্ট রুমে থাকবো।
এটা কেন করছিস তুই এতে তোর সমস্যা কোথায়।
মনে মনে বলি আমার সামান্য ভুল এই তুই আমার অনেক ডিপ্রেশন হয়ে গেছিস আমায় নিয়ে এখানে থাকলে তোর পড়াশোনা খারাপ হয়ে যাবে যা আমি চাইনা মাত্র দু'বছর আছে তোর মেডিকেল কমপ্লিট করতে । আমাকে নিয়ে ভাবলে যে তোর পড়াশোনা যে খারাপ হয়ে যাবে আমি সেটা চাইনা।
ওকে ফাইন তুই যখন বলবি না আর তোর কথায় অটল থাকবে তো আমারও কিছু একটা শর্ত আছে তাহলে আমি হোস্টেলে যাব।

প্রেমের গল্প

যে কোন শর্তে আমি রাজি বল কি করতে হবে আমাকে।
বাবা চাচু আমি হোস্টেলে যেতে রাজি তবে আমার মেডিকেল পরীক্ষার পরের দিনই শুভর সাথে আমার বিয়ে দিতে হবে।
What ?  আমিতো দাঁড়িয়ে পরী সবার সামনে মাথায় বাজ পরার মত রিঅ্যাকশন কি আবোল তাবোল বলছিস ? এখানে সবাই আছে মেঘলা এটা কেমন শর্ত তোর ?
তুই বলছিস সব শর্ত মানবেন আর বাবা চাচা এরকম রিএকশন দিও না এটাই সত্যি যে আমি শুভকে ভালোবাসি বিয়ে করতে চাই এখন তোমাদের কথা দিতে হবে আমাদের বিয়ে দিবা তাহলে আমি আজই হোস্টেলে যেতে রাজি।
ইফ এ পাজি মেয়েটা সব জায়গায় পাঠাবে আমাকে আমি দুরে পাঠাতে চাইছে যাতে এসব ওর মাথায় না করে আর ও তো পুরো এটার মধ্যেই আছে দুষ্টু মেয়ে একটা। আমি বাবা চাচুর দিকে তাকালাম তাদের ফেস দেখে বোঝা যাচ্ছে না তারা রাজি কিনা সবাই অবাক করে দিয়ে বাবা জানাই মেঘলার শর্তে রাজি কি চাই দুষ্টুটা চাঁদ হাতে পাওয়ার মত লাফাতে থাকে আর আমিও মুখ ভার করে চলে আসি রুমে সবসময় আমাকে দিয়ে দেয় এটা আমি যা ভাবি তা হয়ে যায় তো আপনাদের নিমন্ত্রণ রইল দু'বছর পর আমাদের বিয়ে

তো আমাদের আজকের চাচাতো বোন যখন বউ রোমান্টিক ভালোবাসার গল্পটি আপনাদের কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন আর নেক্সট ভিডিওর জন্য অবশ্যই নিচের লিংকে ক্লিক করুন।
আশা করি গল্পটি আপনাদের ভালো লেগেছে।

NEXT GOLPO----------≥≥

chachato-bon-jokhon-bou-romantic-valobasar-golpo2

ei  chachato bon jokhon bou romantic valobasar golpo upnader jodi valo lege jai tahole obosoy nichea janaben . golpo ti kamon hoyeche.

Previous Post
Next Post
Related Posts